Slider

Recent Movies

ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি: শান্তি লঙ্ঘনের কঠিন পরিণতি হবে

 ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি: শান্তি লঙ্ঘনের কঠিন পরিণতি হবে


📅 তারিখ: জুন ২৪, ২০২৫

📍 স্থান: প্রেস কনফারেন্স

 আমি খুব, খুব অসন্তুষ্ট যা কিছু ঘটছে তা নিয়ে।

 আমরা একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি করিয়েছিলাম,

 আর তারা তা বারবার লঙ্ঘন করছে।

 এটি খুবই লজ্জাজনক। তারা সম্মত হয়েছিল,

 আর এখন সেই চুক্তি মানছে না

যখন আমরা যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আলোচনা করেছিলাম,

 তখন বিষয়টা স্পষ্ট ছিল—কোনো হামলা হবে না

, কোনো লঙ্ঘন চলবে না। কিন্তু এখন আবার আমরা

 ক্ষেপণাস্ত্র হামলা দেখছি, আগ্রাসন দেখছি।

 স্পষ্ট করে বললে, এটা বিশ্বাসঘাতকতা।

 আমেরিকান জনগণ এ ধরনের অসততার পক্ষে নয়

আমরা সবাইকে আলোচনার টেবিলে এনেছিলাম

, তাদের শান্তির একটি সুযোগ দিয়েছিলাম।

 কিন্তু কিছু নেতারা তারা শান্তি চায় না।

 তারা চায় ক্ষমতা, চায় নিয়ন্ত্রণ, আর এই প্রক্রিয়ায় 

কে আঘাত পেল, সেটা তাদের মোটেও চিন্তা না।”

যদি তারা মনে করে যে তারা বারবার চুক্তি ভঙ্গ করবে

 আর আমরা চুপচাপ বসে থাকব, তাহলে তারা ভুল করছে।

 এর পরিণতি হবে—গুরুতর পরিণতি।

 আমরা চুপ থাকব না, যখন আমাদের শান্তি

 প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা পায়ের নিচে দলিত হচ্ছে

>

Iran Denies Missile Attack Allegation by Israel

 World News

Iran Denies Missile Attack Allegation by Israel


Iran has denied allegations that it launched a missile attack on Israel following the recent ceasefire between the two countries.

According to Iranian state media, quoting national television, reports of an Iranian missile strike on Israel after the ceasefire are completely false.

Earlier, Israeli forces claimed that ballistic missiles had been launched from Iran and that their air defense systems were actively intercepting the threats. In response to the alleged attack, Israeli Defense Minister Yoav Gallant ordered intensified strikes on Tehran.

In a statement on Tuesday (June 24), Israeli Defense Minister Gallant said, “Iran has violated the ceasefire announced by the U.S. President by launching missiles toward Israel. Therefore, we have ordered a maximum-level counterattack targeting the regime’s positions in Tehran.”

He further stated, “The Israeli government has a strict policy of responding to any violation of the ceasefire, and this action is in line with that policy.”

Israeli lawmakers have also called for strong retaliation against Tehran. Finance Minister Bezalel Smotrich, a member of Prime Minister Netanyahu’s security cabinet and a hardline right-wing figure, wrote on X (formerly Twitter), “Tehran will tremble.”

Avigdor Lieberman, leader of the opposition party Yisrael Beiteinu, posted: “Just three and a half hours after the U.S. President’s ceasefire announcement, Iran launched an attack from the north. We cannot remain silent—we must retaliate immediately.”

Tali Gotliv, a member of the ruling Likud party, warned that “any violation by Iran will be met with an appropriate response.” Another Likud MP, Avichai Boaron, called for a “full-force” strike on symbolic targets of Iran’s ruling regime.

ইসরায়েলে মিসাইল ছোড়ার অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করলো ইরান

 বিশ্ব সংবাদ

ইসরায়েলে মিসাইল ছোড়ার অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করলো ইরান


                                 ইসরায়েলে মিসাইল ছোড়ার অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করলো ইরান

যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর ইসরায়েলে ফের হামলা চালানোর অভিযোগ তোলা হয় ইরানের বিরুদ্ধে। তবে এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে ইরান।

রাষ্ট্রীয় টিভির বরাত দিয়ে ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার খবর অস্বীকার করা হয়েছে।

এর আগে ইরান থেকে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়েছে বলে ইসরায়েলি বাহিনী দাবি করেছে। ইরান থেকে ছোড়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তারা শনাক্ত করেছে। ইরানি হুমকি প্রতিহত করতে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কাজ করছে। এই হামলার তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তেহরানে আবারও জোরালো হামলার নির্দেশ দিয়েছেন ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ।

মঙ্গলবার (২৪ জুন) এক বিবৃতিতে তিনি জানান, ‘মার্কিন প্রেসিডেন্ট ঘোষিত যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে ইরান ইসরায়েলের দিকে ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে। এ কারণে তেহরানে শাসকগোষ্ঠীর অবস্থানে আমরা সর্বোচ্চ মাত্রার পাল্টা হামলার নির্দেশ দিয়েছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘যুদ্ধবিরতির যেকোনো লঙ্ঘনের কঠোর জবাব দেওয়া ইসরায়েল সরকারের নীতি। সেই নীতির অংশ হিসেবেই এ সিদ্ধান্ত।’ 

তেহরানের বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিশোধের ডাক দিয়েছেন ইসরায়েলি আইনপ্রণেতারাও। নেতানিয়াহুর নিরাপত্তা মন্ত্রিসভার সদস্য ও কট্টর ডানপন্থী অর্থমন্ত্রী বেজালেল সমোটরিচ এক্স-এ লেখেন, ‘তেহরান কাঁপবে।’

বিরোধী দল ইয়িসরায়েল বেইতেনু চেয়ারম্যান আবিগডোর লিবারম্যান এক পোস্টে বলেন, ‘মার্কিন প্রেসিডেন্ট যুদ্ধবিরতি ঘোষণার সাড়ে তিন ঘণ্টা পরই ইরান উত্তরের দিকে হামলা চালাল। আমরা চুপচাপ বসে থাকতে পারি না, অবিলম্বে প্রতিশোধ নিতে হবে।’

ক্ষমতাসীন লিকুদ পার্টির সংসদ সদস্য তালি গটলিভ হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘ইরানের যেকোনো লঙ্ঘনের যথাযথ জবাব দেওয়া হবে।’ আর আরেক লিকুদ এমপি আবিচাই বোয়ারন তেহরানের শাসকগোষ্ঠীর প্রতীকী স্থাপনার ওপর ‘পূর্ণ শক্তি’ দিয়ে হামলার আহ্বান জানান।

যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল 📅 তারিখ: ২৩ জুন, ২০২৫ 🕒 সময়: পড়তে সময় লাগবে ৩ মিনিট আন্তর্জাতিক ডেস্ক যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পর, যুদ্ধ দ্রুত শেষ করতে চায় ইসরায়েল। এ লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র তার আরব মিত্রদের মাধ্যমে ইরানের কাছে ইসরায়েলের বার্তা পৌঁছে দিয়েছে বলে জানিয়েছে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল। ইসরায়েলি টেলিভিশন চ্যানেল ১২ জানায়, “অপারেশন রাইজিং লায়ন” নামে চলমান অভিযানে তারা ইরানের পারমাণবিক ও ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হুমকি দ্রুত দূর করতে চায়। ইসরায়েল আশা করছে, সামরিক লক্ষ্য অর্জনের পর তারা শিগগিরই অভিযান শেষ করতে পারবে। আরব কর্মকর্তাদের বরাতে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল আরও জানায়, ইসরায়েল এই সংকট সমাধানে প্রস্তুত, তবে ইরান তাদের অবস্থানে অনড়। তারা এখনই যুদ্ধবিরতির পক্ষে নয়, বরং যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাব দেওয়ার পরেই আলোচনায় যেতে চায়। টাইমস অফ ইসরায়েলকে দেওয়া এক বিবৃতিতে একজন ইসরায়েলি কর্মকর্তা বলেন, “ইরান যদি তাদের পারমাণবিক কর্মসূচি পরিত্যাগে রাজি হয়, তাহলে আমরা এখনই হামলা বন্ধ করতে প্রস্তুত। বিষয়টি এখন পুরোপুরি ইরানের ওপর নির্ভর করছে।” চ্যানেল ১২ আরও জানায়, অভিযান বন্ধের দুটি সম্ভাব্য পথ রয়েছে: ১. ইসরায়েল একতরফাভাবে অভিযান শেষের ঘোষণা দিতে পারে। ২. যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় দুই পক্ষ যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছাতে পারে। তবে ইসরায়েল দ্বিতীয় পথটিকে কম গ্রহণযোগ্য মনে করছে। এদিকে, ইরান যদি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা বন্ধ না করে, তাহলে ইসরায়েল আরও জোরালো পাল্টা আক্রমণের হুমকি দিয়েছে। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ওয়াল্লা জানিয়েছে, তেহরানের গুরুত্বপূর্ণ সরকারি স্থাপনায় হামলা চালিয়ে ইসরায়েল বার্তা দিচ্ছে—আক্রমণ অব্যাহত থাকলে ভবিষ্যতে হামলা আরও তীব্র হবে। নিরাপত্তা সূত্রের বরাতে জানা গেছে, সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ খামেনেই যুদ্ধবিরতির পথে মূল বাধা হিসেবে দাঁড়িয়ে আছেন। ইসরায়েল বিশ্বাস করে, যৌথ হামলার মাধ্যমে ইরানকে আবারও আলোচনায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব, যাতে তারা পারমাণবিক কর্মসূচি স্থায়ীভাবে বন্ধ করতে বাধ্য হয়। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এক বিবৃতিতে বলেন, “আমরা আমাদের সামরিক লক্ষ্য অর্জনের দ্বারপ্রান্তে রয়েছি। ইরানের পারমাণবিক ও ক্ষেপণাস্ত্র অবকাঠামোর বড় ক্ষতি করা হয়েছে।”

 যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল

📅 তারিখ: ২৩ জুন, ২০২৫ 🕒

সময়: পড়তে সময় লাগবে ৩ মিনিট আন্তর্জাতিক ডেস্ক যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পর, যুদ্ধ দ্রুত শেষ করতে চায় ইসরায়েল। এ লক্ষ্যে

যুক্তরাষ্ট্র তার আরব মিত্রদের মাধ্যমে ইরানের কাছে ইসরায়েলের বার্তা পৌঁছে দিয়েছে

বলে জানিয়েছে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল। ইসরায়েলি টেলিভিশন চ্যানেল ১২ জানায়, “অপারেশন

রাইজিং লায়ন” নামে চলমান অভিযানে তারা ইরানের পারমাণবিক ও ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র

হুমকি দ্রুত দূর করতে চায়। ইসরায়েল আশা করছে, সামরিক লক্ষ্য অর্জনের পর তারা

শিগগিরই অভিযান শেষ করতে পারবে। আরব কর্মকর্তাদের বরাতে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল আরও

জানায়, ইসরায়েল এই সংকট সমাধানে প্রস্তুত, তবে ইরান তাদের অবস্থানে অনড়। তারা এখনই

যুদ্ধবিরতির পক্ষে নয়, বরং যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাব দেওয়ার পরেই আলোচনায় যেতে

চায়। টাইমস অফ ইসরায়েলকে দেওয়া এক বিবৃতিতে একজন ইসরায়েলি কর্মকর্তা বলেন, “ইরান

যদি তাদের পারমাণবিক কর্মসূচি পরিত্যাগে রাজি হয়, তাহলে আমরা এখনই হামলা বন্ধ করতে

প্রস্তুত। বিষয়টি এখন পুরোপুরি ইরানের ওপর নির্ভর করছে।” চ্যানেল ১২ আরও জানায়,

অভিযান বন্ধের দুটি সম্ভাব্য পথ রয়েছে: ১. ইসরায়েল একতরফাভাবে অভিযান শেষের ঘোষণা

দিতে পারে। ২. যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় দুই পক্ষ যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছাতে পারে। তবে

ইসরায়েল দ্বিতীয় পথটিকে কম গ্রহণযোগ্য মনে করছে। এদিকে, ইরান যদি ক্ষেপণাস্ত্র

হামলা বন্ধ না করে, তাহলে ইসরায়েল আরও জোরালো পাল্টা আক্রমণের হুমকি দিয়েছে।

ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ওয়াল্লা জানিয়েছে, তেহরানের গুরুত্বপূর্ণ সরকারি স্থাপনায়

হামলা চালিয়ে ইসরায়েল বার্তা দিচ্ছে—আক্রমণ অব্যাহত থাকলে ভবিষ্যতে হামলা আরও তীব্র

হবে। নিরাপত্তা সূত্রের বরাতে জানা গেছে, সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ খামেনেই

যুদ্ধবিরতির পথে মূল বাধা হিসেবে দাঁড়িয়ে আছেন। ইসরায়েল বিশ্বাস করে, যৌথ হামলার

মাধ্যমে ইরানকে আবারও আলোচনায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব, যাতে তারা পারমাণবিক কর্মসূচি

স্থায়ীভাবে বন্ধ করতে বাধ্য হয়। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এক

বিবৃতিতে বলেন, “আমরা আমাদের সামরিক লক্ষ্য অর্জনের দ্বারপ্রান্তে রয়েছি। ইরানের

পারমাণবিক ও ক্ষেপণাস্ত্র অবকাঠামোর বড় ক্ষতি করা হয়েছে।”


 

 
Created By SoraTemplates | Distributed By Gooyaabi Templates